আরো বিস্ময় অপেক্ষা করছে: সৌদিকে হুথি আন্দোলন


আন্তর্জাতিক ডেস্ক

আরটিএনএন

সানা: ইয়েমেনের প্রতিরক্ষামন্ত্রী মুহাম্মাদ নাসের আল-আতিফি বলেছেন, প্রতিরক্ষা ক্ষেত্রে তার দেশ ভালো অগ্রগতি লাভ করেছে এবং সৌদি আরব ও তার মিত্ররা বিস্মিত হবে।

গতকাল (শনিবার) রাজধানী সানায় ইয়েমেনের প্রতিরক্ষা বিষয়ক কমিটির বৈঠকে আতিফি বলেন, তার দেশের সামরিক বাহিনী উন্নত অস্ত্র ও প্রযুক্তি তৈরি করেছে যা দেশের স্বাধীনতা, সার্বভৌমত্ব ও ঐক্য রক্ষার ক্ষেত্রে প্রয়োজনীয়তা পূরণ করবে। তিনি জোর দিয়ে বলেন, “আগ্রাসী সরকারগুলোর জন্য বিস্ময় অপেক্ষা করছে। এমন বিস্ময় অপেক্ষা করছে তারা যা কখনো দেখে নি।” খবর পার্স টুডের।

ইয়েমেনের প্রতিরক্ষামন্ত্রী বলেন, দেশের সামরিক বাহিনী ক্ষেপণাস্ত্র, রকেট, ড্রোন ও অনান্য অস্ত্র তৈরি করছে। আকাশ প্রতিরক্ষার ক্ষেত্রে বিভিন্ন ধরনের ব্যবস্থা তৈরির চূড়ান্ত পর্যায়ে রয়েছে ইয়েমেন। তিনি বলেন, ইয়েমেনের সেনারা পুরো দেশ মুক্ত এবং ভৌগালিক অখণ্ডতা রক্ষা করবে। আতিফি বলেন, তার দেশের সেনারা এখন সৌদি আরবের গভীরে গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনায় হামলা চালাতে সক্ষম।

গত বেশ কিছুদিন ধরে ইয়েমেনের সেনারা সৌদি আরব ও সংযুক্ত আরব আমিরাতের গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনায় হামলা চালিয়েছে। এ দুটি দেশ ইয়েমেনের ওপর আগ্রাসনে প্রধান ভূমিকা রেখে চলেছে।

আন্তর্জাতিক ডেস্ক

আরটিএনএন

সানা: ইয়েমেনের প্রতিরক্ষামন্ত্রী মুহাম্মাদ নাসের আল-আতিফি বলেছেন, প্রতিরক্ষা ক্ষেত্রে তার দেশ ভালো অগ্রগতি লাভ করেছে এবং সৌদি আরব ও তার মিত্ররা বিস্মিত হবে।

গতকাল (শনিবার) রাজধানী সানায় ইয়েমেনের প্রতিরক্ষা বিষয়ক কমিটির বৈঠকে আতিফি বলেন, তার দেশের সামরিক বাহিনী উন্নত অস্ত্র ও প্রযুক্তি তৈরি করেছে যা দেশের স্বাধীনতা, সার্বভৌমত্ব ও ঐক্য রক্ষার ক্ষেত্রে প্রয়োজনীয়তা পূরণ করবে। তিনি জোর দিয়ে বলেন, “আগ্রাসী সরকারগুলোর জন্য বিস্ময় অপেক্ষা করছে। এমন বিস্ময় অপেক্ষা করছে তারা যা কখনো দেখে নি।” খবর পার্স টুডের।

ইয়েমেনের প্রতিরক্ষামন্ত্রী বলেন, দেশের সামরিক বাহিনী ক্ষেপণাস্ত্র, রকেট, ড্রোন ও অনান্য অস্ত্র তৈরি করছে। আকাশ প্রতিরক্ষার ক্ষেত্রে বিভিন্ন ধরনের ব্যবস্থা তৈরির চূড়ান্ত পর্যায়ে রয়েছে ইয়েমেন। তিনি বলেন, ইয়েমেনের সেনারা পুরো দেশ মুক্ত এবং ভৌগালিক অখণ্ডতা রক্ষা করবে। আতিফি বলেন, তার দেশের সেনারা এখন সৌদি আরবের গভীরে গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনায় হামলা চালাতে সক্ষম।

গত বেশ কিছুদিন ধরে ইয়েমেনের সেনারা সৌদি আরব ও সংযুক্ত আরব আমিরাতের গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনায় হামলা চালিয়েছে। এ দুটি দেশ ইয়েমেনের ওপর আগ্রাসনে প্রধান ভূমিকা রেখে চলেছে।